ব্রণ বা ব্রণের দাগ দূর করার উপায় জেনে নিন
আয়নায় নিজের সুন্দর মুখ দেখতে কে না ভালোবাসে। আর সে মুখ যদি হয় ব্রণযুক্ত, তবে তো কথাই নেই। ব্রণের বিড়ম্বনায় পড়েননি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশেষ করে তরুণ তরুণীরা ব্রণের উৎপাতে বেশি ভোগেন।
এই ব্রণ মূলত টিনএজারদের সমস্যা। এ বয়সে যখন মুখের সৌন্দর্যের প্রতি সবাই আকর্ষণবোধ ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ঠিক সে বয়সেই মুখে এই বিশ্রী গোটাগুলো দেখা দেয়, যা তাদের অন্যতম দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
ত্বকে ব্রণ ও ব্রণের দাগের ফলে আমাদের শুধু সৌন্দর্যহানীই ঘটে না। সেই সঙ্গে আত্মবিশ্বাসও কমে যায়।
প্রাথমিক চিকিৎসাঃ-
১। অভিজ্ঞ কোন ডাক্তার বা চর্ম বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করুন। রোগীর আক্রান্তের গুরুত্ব বিবেচনা করে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হয়, তা হতে পারে মলম থেকে শুরু করে খাওয়ার জন্য নির্ধারিত এন্টিবায়োটিক অথবা রেটিনয়েড জাতীয় ঔষধ।২। সাধারণত ব্যবহৃত ঔষধ।
আনুষঙ্গিক ব্যবস্থাঃ-
১। রোদে বেরুবেন না, রৌদ্র এড়িয়ে চলুন, প্রয়োজনে সানস্ক্রিন, ছাতা, সানগ্লাস ব্যবহার করুন।২। তেলযুক্ত ক্রিম বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন না।
৩। ব্রণে হাত লাগাবেন না। ব্রণ খুটবেন না।
৪। চুলে এমনভাবে তেল দেবেন না যাতে মুখটাও তেলতেলে হয়ে যায়।
উৎস ও ব্যবহারঃ-
স্বাস্থ্য বিষয়ক এই লিখাটি ইন্টারনেট ও বিভিন্ন বই থেকে তথ্য সংগ্রহ করে লিখা হয়েছে। এই লিখাটি সবার জন্যে উন্মুক্ত। ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ছাড়া যে কেউ এই লিখাটি ব্যবহার করতে পারবেন।