ব্রণ কি বা কাকে বলে, ব্রণ কেন হয়, ব্রণ এর লক্ষণ কি কি?
যৌবনের একটি অবাঞ্চিত সমস্যার নাম হচ্ছে ব্রণ। সুন্দর মুখশ্রীর উপর ব্রণ যদি জাপটে ধরে তাহলে ছেলে হোক বা মেয়েই কারোই মনে যন্ত্রণার কমতি থাকে না। সাধারণত মুখে যেমন গাল, নাক, থুতনি ও কপালে ব্রণ হতে দেখা যায়। তবে শরীরের উপরের অংশে ও হাতের উপরের অংশেও হরহামেশাই ব্রণ হয়।
ব্রণ হওয়ার কারণঃ-
বংশগত প্রভাব একটি অন্যতম গুরুত্বপুর্ণ কারণ। স্বাভাবিকভাবেই লোমের গোড়ায় একটি ব্যাকটেরিয়া থাকে যার নাম প্রোপাওনি ব্যাকটেরিয়াম একনি। বয়ঃসন্ধিকালে এড্রোজেন হরমোনের প্রভাবে সেবাসিয়াস গ্রন্থি থেকে সেবামের নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই সেবাম থেকে ফ্রি ফ্যাটি এসিড তৈরি করে লোমের গোড়ার উপস্হিত ব্যাকটেরিয়া। ফলে লোমের গোড়ায় প্রদাহের সৃষ্টি হয় এই ফ্যাটি এসিডের প্রভাবে। এর পাশাপাশি জমা হয় লোমের গোড়ায় কেরাটিন নামক পদার্থ। ফলে সেবাসিয়াস গ্রন্থিপথ বন্ধ হতে থাকে এই কেরাটিন লিপিড আর মেলানিন পদার্থ দিয়ে গঠিত যা ব্লাক হেড বা হোয়াইট হেড হিসেবে দেখা দিয়ে থাকে।লক্ষন সমূহঃ-
১। মুখে ছোট ছোট গোল গোল ফোঁড়ার মত দেখা যায়।২। ব্রণের গোড়ায় হালকা ব্যাথা করে।
৩। এইগুলো মাঝে মাঝে চুলকায়।
উৎস ও ব্যবহারঃ-
স্বাস্থ্য বিষয়ক এই লিখাটি ইন্টারনেট ও বিভিন্ন বই থেকে তথ্য সংগ্রহ করে লিখা হয়েছে। এই লিখাটি সবার জন্যে উন্মুক্ত। ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ছাড়া যে কেউ এই লিখাটি ব্যবহার করতে পারবেন।